রাঙ্গামাটির চন্দ্রঘোনায় এক কৃষককে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে হত্যার ঘটনায় তার স্ত্রীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। তদন্তে জানা গেছে, স্ত্রী কহিনূর আক্তারের একাধিক পরকীয়ার সূত্রেই এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
রোববার (১২ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পিবিআই চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের সহকারী পুলিশ সুপার ওমর ফারুক।
নিহত কৃষক দিদার আলম (২৮) রাঙ্গামাটি জেলার চন্দ্রঘোনা থানার পশ্চিম কোদালা গ্রামের বাসিন্দা। তবে তার মরদেহ এখনও উদ্ধার করা যায়নি।
পিবিআই চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মো. রুহুল আমিনের নেতৃত্বে ৪ অক্টোবর গাজীপুরের জয়দেবপুর এলাকা থেকে কহিনূর আক্তার ও তার সহযোগী আব্দুল খালেককে গ্রেপ্তার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে কহিনূর স্বীকার করেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে আরেক যুবক মো. হানজালার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িত ছিলেন। খালেক ও হানজালার পরামর্শে ৩০ জুন রাতে তিনি ঘুমের ওষুধ খাইয়ে স্বামী দিদার আলমকে হত্যা করেন।
পরে মরদেহ ধান শুকানোর প্লাস্টিক দিয়ে মুড়িয়ে পার্শ্ববর্তী কোদালা খালে ফেলে দেওয়া হয়। সেদিন বৃষ্টির কারণে খালে প্রবল স্রোত থাকায় দিদারের মরদেহ ভেসে যায় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কহিনূরের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে ১১ অক্টোবর হানজালা ও মো. সেলিমকে গ্রেপ্তার করে পিবিআই। পরে আদালতে হাজির করা হলে তারা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানান।
পিবিআই চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের সহকারী পুলিশ সুপার ওমর ফারুক বলেন, দিদার আলমের স্ত্রী কহিনূরের সঙ্গে খালেক ও হানজালার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। দুজনের সঙ্গেই তিনি শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। খালেকের সঙ্গে সম্পর্কের কথা স্বামী জানলেও হানজালার বিষয়টি গোপন ছিল। প্রকৃতপক্ষে হানজালার সঙ্গেই তার সম্পর্ক গভীর ছিল।
তিনি আরও বলেন, দিদার নিখোঁজ হওয়ার পর স্থানীয়রা খালেককে সন্দেহ করে মামলা করেন। তবে প্রাথমিক তদন্তে খালেকের হত্যাকাণ্ডে সরাসরি সম্পৃক্ততার প্রমাণ মেলেনি।
রোববার (১২ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পিবিআই চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের সহকারী পুলিশ সুপার ওমর ফারুক।
নিহত কৃষক দিদার আলম (২৮) রাঙ্গামাটি জেলার চন্দ্রঘোনা থানার পশ্চিম কোদালা গ্রামের বাসিন্দা। তবে তার মরদেহ এখনও উদ্ধার করা যায়নি।
পিবিআই চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মো. রুহুল আমিনের নেতৃত্বে ৪ অক্টোবর গাজীপুরের জয়দেবপুর এলাকা থেকে কহিনূর আক্তার ও তার সহযোগী আব্দুল খালেককে গ্রেপ্তার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে কহিনূর স্বীকার করেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে আরেক যুবক মো. হানজালার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িত ছিলেন। খালেক ও হানজালার পরামর্শে ৩০ জুন রাতে তিনি ঘুমের ওষুধ খাইয়ে স্বামী দিদার আলমকে হত্যা করেন।
পরে মরদেহ ধান শুকানোর প্লাস্টিক দিয়ে মুড়িয়ে পার্শ্ববর্তী কোদালা খালে ফেলে দেওয়া হয়। সেদিন বৃষ্টির কারণে খালে প্রবল স্রোত থাকায় দিদারের মরদেহ ভেসে যায় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কহিনূরের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে ১১ অক্টোবর হানজালা ও মো. সেলিমকে গ্রেপ্তার করে পিবিআই। পরে আদালতে হাজির করা হলে তারা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানান।
পিবিআই চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের সহকারী পুলিশ সুপার ওমর ফারুক বলেন, দিদার আলমের স্ত্রী কহিনূরের সঙ্গে খালেক ও হানজালার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। দুজনের সঙ্গেই তিনি শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। খালেকের সঙ্গে সম্পর্কের কথা স্বামী জানলেও হানজালার বিষয়টি গোপন ছিল। প্রকৃতপক্ষে হানজালার সঙ্গেই তার সম্পর্ক গভীর ছিল।
তিনি আরও বলেন, দিদার নিখোঁজ হওয়ার পর স্থানীয়রা খালেককে সন্দেহ করে মামলা করেন। তবে প্রাথমিক তদন্তে খালেকের হত্যাকাণ্ডে সরাসরি সম্পৃক্ততার প্রমাণ মেলেনি।